উচ্চতা : ৫ ইঞ্চি
ক্যাপাসিটি : ৫০০ এমএল
কেন ব্যবহার করবেন পিতল ও কাঁসার সামগ্রী??
আয়ুর্বেদ শাস্ত্রমতে, তামার পাত্রে রাখা পানিতে থাকে ন্যাচারাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমদের শরীরের ৩টি দশার ভারসাম্য বজায় রাখে। 'কপা', 'ভাতা' ও 'পিত্ত', যাকে অনেকেই বাংলায় 'বায়ু, পিত্ত ও কফ' বলে থাকেন। এই ৩টির সঠিক ক্রিয়াকলাপে সাহায্য করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। শরীরের বিভিন্ন রোগপ্রতিরোধের জন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার ও পানি বিশেষ সুফলদায়ক। অাধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানও এই সত্য স্বীকার করে নৈনন্দিন জীবনে তামা সহ অন্যান্য ধাতুর ব্যবহার বাড়াতে পরামর্শ দিচ্ছে।
অাসুন জেনে নিই তামা কাঁসা ও পিতল ব্যবহারের কয়েকটি উপকারিতা-
শরীরের ওজন কমাতে চান? তাহলে তামার পাত্রে পানি নিয়মিত খান। এমন কি এই পানি শরীরের অতিরিক্ত চর্বি ঝরাতে সাহায্য করে
নিয়মিত তামার পাত্রে রাখা পানি খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে। পাশাপাশি ত্বকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
গ্যাস্টিক রোধ করে।
বদহজমের সমাধান করতে সাহায্য করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য যাদের আছে, অবশ্যই তাদের তামার পাত্রে খাবার ও পানি পান করতে হবে
তামা মানুষের শরীরে কপার অভাবকে পূর্ণ করে। এর জন্য শরীরে রক্তের ঘাটতি হয় না।
রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করে, শরীর সুস্থ রাখতে সাহাজ্য রাখে।
তামার পাত্রে নিয়মিত পানি খেলে হাঁটুর ব্যথা এবং বাতের সমস্যা অনেক কমে যায়।
তামার পাত্রে রাখা পানিতে ডায়রিয়া, জন্ডিস এবং অন্যান্য রোগের ব্যাকটেরিয়া থাকলে ধ্বংস করে।
তামার পাত্রে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ থাকে। যেটা ক্যান্সারের মতো গুরুতর রোগের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে
আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির মতে, তামার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিক্যানসার উপাদান।
No Review Found.
Login To Comment