Electric Yogurt Maker
Ø Material: ABS + PP
Ø Voltage: 220-240V/50Hz
Ø Rated Power: 15W
Ø Capacity: 1Liter
Ø On/Off switch
Ø Light Indicator
Ø Preparation time 7-8 hours
মিষ্টান্ন বা নিয়মিত খাবার হিসেবে দই বা দধির কোনও জুড়ি নেই। দই হচ্ছে পুষ্টির ভাণ্ডার এবং এতে রয়েছে বহুমুখী উপকারিতা। তাই প্রতিদিনের খাবার তালিকায় দই হতে পারে একটি সুষম খাবার। দইয়ে আছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, উপকারী ব্যাক্টেরিয়া ও ভিটামিন ডি। যাদের পেটে ল্যাক্টোজ সহ্য হয় না তাঁরা বিকল্প হিসেবে দই খেতে পারেন। কারণ, এটা খুব সহজেই তৈরী করা যায়।
দই কে না পছন্দ করে ? আর সেই পছন্দের খাবারটি যদি হয় অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন নোংরা পরিবেশে অথবা ভেজাল দুধে তৈরি তাহলে ঐ পছন্দের খাবারটি কি আর খেতে ইচ্ছে করবে? তাই আর নয় এ অপরিষ্কার নোংরা খাবার। কম খরচেই ঘরে বসে খুব সহজেই তৈরি করে নিন মজাদার ফ্রেশ দই।
১। দুধ – ২ লিটার (যত লিটার দই প্রয়োজন তার ২গুন অথবা ৪গুন দুধ )
২। চিনি – রুচিমত ( মিষ্টি বেশি পছন্দ করলে চিনি বেশি দিতে হবে )
৩। গুড়ো দুধ – ১ কাপ
৪। ফুড কালার – পরিমানমত
৫। টক দই (Natural Yougart) – দুধের পরিমানের দশভাগের একভাগ যেমন দুধ ১ লিটার নিলে ১০০ গ্রাম, কেউ যদি টক টক দই পছন্দ করে তবে টকদই এর পরিমান বাড়াতে হবে এবং চিনি কম দিতে হবে
৬। ইলেকট্রিক দই মেকার
প্রথমে দুধ কে আগুনে উত্তপ্ত করতে হবে সোজা বাংলায় অল্পআচে জাল দিতে হবে এবং ঘনঘন নাড়তে হবে। দুধের পরিমান দুই অথবা চারভাগের একভাগ (নির্ভর করে আপনি কেমন ঘন দই বানাবেন)। চারভাগের একভাগ করলে দই ঘন হবে আর দুইভাগের এক ভাগ করলে দই পাতলা হবে)। পছন্দ মতন চিনি দিতে হবে। চিনি দেবার সময় একটু বিশেষ নজর রাখতে হবে।কারন চিনি আগে দিলে দুধ নিচে লেগে যায় আর দুধ অনেক ঘন করার পরে চিনি দিলে দুধ আবার পাতলা হয়ে যায়। এই জন্য দুধ কিছু ঘন করার পরে চিনি দিয়ে পুনরায় দুধ ঘন না যাওয়া পর্যন্ত ঘন ঘন নাড়তে হবে। খুবই ভালভাবে লক্ষ রাখতে হবে যেন কোনভাবেই পাতিলে দুধ লেগে না যায় বা সামান্যতম পুড়ে না যায়। কারন দুধ অল্প একটু নিচে লেগে গেলেই বা সামান্যতম পুড়েগেলে যে বিকট পোড়া গন্ধ হয় তা কোন ভাবেই দই থেকে দূর করা সম্ভভ না।
এইভাবে ধীরে ধীরে দুধ অর্ধেকের কম হবার পরে ঘন দুধকে ঠান্ডা করতে হবে। এমনভাবে ঠান্ডা করতে হবে যেন বেশি গরম না থাকে। সবচেয়ে ভাল
No Review Found.
Login To Comment